বইয়ের নাম: সানাউল্লার মহাবিপদ। লেখক : হূমায়ুন আহমেদ। প্রচ্ছদ : ধ্রুব এষ। মূল্য: ১৪০টাকা। সানাউল্লাহ কৃষি ব্যাংকের ম্যানেজার হিসাবে রিটায়ার করেছেন। অতীশ দীপঙ্কর রোডে একটা টিনশেড বাড়িতে একা থাকেন।সাবাইকে বলে বেড়ান_ সুখে আছিরে ভাই, মহাসুখে আছি। তার কাজের ছেলের নাম রফিক। সে বাজার করে, রান্না করে এবং রাতে খাবার পর সানাউল্লাহর সঙ্গে ডিভিডি প্লেয়ারে হিন্দি ছবি দেখে। এক সকালে রফিক বাজারের টাকা এবং ডিভিডি প্লেয়ার নিয়ে পালিয়ে যায়।এর থেকেই শুরু হয় সানাউল্লার মহাবিপদ গল্পের শুরু।রফিক চলে যাওয়াতে সানাউল্লাহ ভালো ঝামেলায় পড়েন। তাকে এখন রেস্টুরেন্ট এর খাবার খেতে হয়।অতিরিক্ত মসলা এবং ঝাল দেয়া খাবার।মুখের ঝাল দূর করার জন্য ফ্যান ছেড়ে হা করে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে থাকেন।এই সময় এক কান্ড ঘটে। তার খাটের নিচে খচমচ শব্দ হতে থাকে।তিনি নিচু হয়ে দেখলেন,ছয় সাত বছরের একটা বাচ্চা চুপচাপ বসে আছে।তার পরিচয় জানতে চাইলে সে বলে তার হমডু আর তার বোনের নাম ডমরু। তারা নাকি ভূত।তাদের বাবা দেশান্তরি হওয়াতে তাদের মা তাকে খুজতে গেছে। এদের নিয়েই শুরু হয় সানাউল্লার বিচিত্র সব কান্ড।সানাউল্লার তাদের খাবার জন্য মধু কিনে আনেন।হমডুর জন্য শার্ট, হাফপ্যান্ট,রাবারের জুতা, কিনলেন। অনেক খেলনা ও কিনলেন যদিও ভূতের বাচ্চারা এইসব খেলনা পছন্দ করে কি- না তিনি জানেন না। ডা. আবু করিম,,,, ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিসিনের প্রাক্তন শিক্ষক। চিকিৎসক কিংবা অধ্যাপক কোনোটাতেই তেমন সুবিধা করতে পারেননি। তিনি আচার বানানোতে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করেছেন। তার বানানো বিশেষ বিশেষ আচার এর বর্ণণা বইটি পড়লেই জানতে পারবেন। হামিদুর রহমান, সানাউল্লার খালাতো ভাই হামিদুর রহমান।হামিদ অতি প্যাঁচ খেলা লোক।স্বভাব গিরগিটির মতো।সরকার বদলের সঙ্গে দলবদল।নিজের ক্যাডার বাহিনী আছে।এদের দিয়ে তিনি যাবতীয় কুকর্ম করান। বইয়ের সব চরিত্রই খুব মজার। সব মিলায়ে বইটি অসাধারণ।।
বইয়ের নাম: সানাউল্লার মহাবিপদ। লেখক : হূমায়ুন আহমেদ। প্রচ্ছদ : ধ্রুব এষ। মূল্য: ১৪০টাকা। সানাউল্লাহ কৃষি ব্যাংকের ম্যানেজার হিসাবে রিটায়ার করেছেন। অতীশ দীপঙ্কর রোডে একটা টিনশেড বাড়িতে একা থাকেন।সাবাইকে বলে বেড়ান_ সুখে আছিরে ভাই, মহাসুখে আছি। তার কাজের ছেলের নাম রফিক। সে বাজার করে, রান্না করে এবং রাতে খাবার পর সানাউল্লাহর সঙ্গে ডিভিডি প্লেয়ারে হিন্দি ছবি দেখে। এক সকালে রফিক বাজারের টাকা এবং ডিভিডি প্লেয়ার নিয়ে পালিয়ে যায়।এর থেকেই শুরু হয় সানাউল্লার মহাবিপদ গল্পের শুরু।রফিক চলে যাওয়াতে সানাউল্লাহ ভালো ঝামেলায় পড়েন। তাকে এখন রেস্টুরেন্ট এর খাবার খেতে হয়।অতিরিক্ত মসলা এবং ঝাল দেয়া খাবার।মুখের ঝাল দূর করার জন্য ফ্যান ছেড়ে হা করে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে থাকেন।এই সময় এক কান্ড ঘটে। তার খাটের নিচে খচমচ শব্দ হতে থাকে।তিনি নিচু হয়ে দেখলেন,ছয় সাত বছরের একটা বাচ্চা চুপচাপ বসে আছে।তার পরিচয় জানতে চাইলে সে বলে তার হমডু আর তার বোনের নাম ডমরু। তারা নাকি ভূত।তাদের বাবা দেশান্তরি হওয়াতে তাদের মা তাকে খুজতে গেছে। এদের নিয়েই শুরু হয় সানাউল্লার বিচিত্র সব কান্ড।সানাউল্লার তাদের খাবার জন্য মধু কিনে আনেন।হমডুর জন্য শার্ট, হাফপ্যান্ট,রাবারের জুতা, কিনলেন। অনেক খেলনা ও কিনলেন যদিও ভূতের বাচ্চারা এইসব খেলনা পছন্দ করে কি- না তিনি জানেন না। ডা. আবু করিম,,,, ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিসিনের প্রাক্তন শিক্ষক। চিকিৎসক কিংবা অধ্যাপক কোনোটাতেই তেমন সুবিধা করতে পারেননি। তিনি আচার বানানোতে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করেছেন। তার বানানো বিশেষ বিশেষ আচার এর বর্ণণা বইটি পড়লেই জানতে পারবেন। হামিদুর রহমান, সানাউল্লার খালাতো ভাই হামিদুর রহমান।হামিদ অতি প্যাঁচ খেলা লোক।স্বভাব গিরগিটির মতো।সরকার বদলের সঙ্গে দলবদল।নিজের ক্যাডার বাহিনী আছে।এদের দিয়ে তিনি যাবতীয় কুকর্ম করান। বইয়ের সব চরিত্রই খুব মজার। সব মিলায়ে বইটি অসাধারণ।।
No comments:
Post a Comment