ডানা কাটা পরী এলিতা। এলিতা এসেছে ফটোগ্রাফি করতে। ৩য় বিশ্বের খুদা প্রদর্শনই হবে তার ফটোগ্রাফির মূল উদ্দেশ্য। হিমুর মাজেদা খালার ইচ্ছা এই ডানা কাটা পরীটি হিমুর প্রেমে পরুক এবং এলিতার হাত ধরে চলে যাক আমেরিকা। মাজেদা খালা হিমুকে এখন থেকেই এলিতার উপযুক্ত করতে চান।তাই হলুদ পাঞ্জাবীর পরিবর্তে তার খালুর স্যুট টাই পড়ানো হলো। সেই চেনা হিমু এখন বিলুপ্তপ্রায়। স্যুট ট্রাই পরে খালি পায়ে হাঁটতে গিয়েই তার সাথে পরিচয় হয় তানিজের। তানিজ অসাধারণ একটি মেয়ে। যার ইচ্ছা হিমুকে তার বাবার জুতা দেয়ার। তানিজের মা জুতা দিতে আগ্রহী নয়। হিমুও জুতা নিতে আগ্রহী। তাই সে এখন দাঁড়িয়ে তানিজের বাসার গেটে। কৌতুহলী জনতার অভাব হয়না। তারা ঘটনা শুনে দাবি করে বসল, জুতা দে জুতা দে। এই হলো ঘটনার শুরু। এরপর লেখক নিজ দায়িত্বে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিবেন জুতা সন্ত্রাসী আলম খানের সাথে। সেই সাথে থাকবে ইংলিশে এমএ করা পুলিশ অফিসার আবুল কালাম। যার স্ত্রী আলতা। আলতা এলিতা। নামে মিল পাচ্ছেন? নাম না কেবল আরো মিল আছে। এছাড়া হাটার সময় আপনি পক্ষীমানবের সাথে দেখা করতে পারবেন, দেখা হবে তানিজের বাবা মার সাথেও। চাইলে অংশ নিতে পারেন এলিতা তানিজের বার্থডে পার্টিতে। তাদের মাঝে পরিচয় হিমুই করিয়েছে। আর তানিজের মায়ের কাছে তানিজকে ফিরিয়ে দিতে হিমু জুড়ে দিয়েছে অসাধারণ এক শর্ত। মাঝে হিমুর জ্বর হবে একবার। সে সময় আপনি খুব অসাধারণ দৃশ্য পাবেন। মিস করা চলবেনা ওটা। সেই দৃশ্যটা দিয়ে অনেক বড় একটা ঘটনা আপনি দেখতে পাবেন কিন্তু। ধোঁয়া বাবার সাথে দেখা হয়েছে আগে? ধোঁয়া বাবার দরবারে এলিতার সাথে ঘুরে আসতে পারেন। কেন যাবেন সেটা আর না বলি। শেষ দৃশ্যে আসি। মাজেদা খালার প্ল্যান আংশিক সফল। ডানাকাটা পরী হিমুর সাথেই আছে। তবে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে কেন সে? তাও হিমুর মেসে? এটা জানতে মন চাইছে? কিংবা জানতে ইচ্ছা করছে কেন জুতা সন্ত্রাসী হঠাৎ পীর হয়ে গেল? আপনার সব জিজ্ঞাসার উত্তর দিবে সেন্স অফ হিউমারে ভরা বইটা। হুমায়ূন স্যারের সিগনেচার স্টাইলে লেখা বই 'হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী।' ...... বইটা প্রথমবার পড়েই হাসতে হাসতে দিশেহারা হয়েছি। পুরো সময়ে অসাধারণ কিছু ব্যাপার চোখে পড়েছে। ভয়ানক সুন্দর একটা বই। তানিজের মত একটা ছোট বোনের অভাব যেমন ফিল করেছি তেমনি মাজেদা খালার মত একজনকেও শ্রদ্ধা করতে চেয়েছি পুরোটা সময়। দেখা করতে মন চেয়েছে আবুল কালামের মত পুলিশ অফিসারের সাথেও। সেই সাথে মন চেয়েছে ইছহাকের মত কারো সাথে দেখা সাক্ষাৎ হোক। হিমু সিরিজের প্রায় সব বইয়ের মতই এই বই আপনাকে হাসাবে। কিছু একটা শিক্ষা দিবে। কিন্তু সেই শিক্ষাটা আপনি ধরতে পারবেন না। ধরতে পারলেও পছন্দ হবেনা। বইটা একবার মনে হবে অর্থহীন। আবার কখনো এটা অসাধারণ। সবমিলিয়ে খুব ভাল একটা বই। বইটা খুব সম্ভবত আপনার পড়া উচিত।
ডানা কাটা পরী এলিতা। এলিতা এসেছে ফটোগ্রাফি করতে। ৩য় বিশ্বের খুদা প্রদর্শনই হবে তার ফটোগ্রাফির মূল উদ্দেশ্য। হিমুর মাজেদা খালার ইচ্ছা এই ডানা কাটা পরীটি হিমুর প্রেমে পরুক এবং এলিতার হাত ধরে চলে যাক আমেরিকা। মাজেদা খালা হিমুকে এখন থেকেই এলিতার উপযুক্ত করতে চান।তাই হলুদ পাঞ্জাবীর পরিবর্তে তার খালুর স্যুট টাই পড়ানো হলো। সেই চেনা হিমু এখন বিলুপ্তপ্রায়। স্যুট ট্রাই পরে খালি পায়ে হাঁটতে গিয়েই তার সাথে পরিচয় হয় তানিজের। তানিজ অসাধারণ একটি মেয়ে। যার ইচ্ছা হিমুকে তার বাবার জুতা দেয়ার। তানিজের মা জুতা দিতে আগ্রহী নয়। হিমুও জুতা নিতে আগ্রহী। তাই সে এখন দাঁড়িয়ে তানিজের বাসার গেটে। কৌতুহলী জনতার অভাব হয়না। তারা ঘটনা শুনে দাবি করে বসল, জুতা দে জুতা দে। এই হলো ঘটনার শুরু। এরপর লেখক নিজ দায়িত্বে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিবেন জুতা সন্ত্রাসী আলম খানের সাথে। সেই সাথে থাকবে ইংলিশে এমএ করা পুলিশ অফিসার আবুল কালাম। যার স্ত্রী আলতা। আলতা এলিতা। নামে মিল পাচ্ছেন? নাম না কেবল আরো মিল আছে। এছাড়া হাটার সময় আপনি পক্ষীমানবের সাথে দেখা করতে পারবেন, দেখা হবে তানিজের বাবা মার সাথেও। চাইলে অংশ নিতে পারেন এলিতা তানিজের বার্থডে পার্টিতে। তাদের মাঝে পরিচয় হিমুই করিয়েছে। আর তানিজের মায়ের কাছে তানিজকে ফিরিয়ে দিতে হিমু জুড়ে দিয়েছে অসাধারণ এক শর্ত। মাঝে হিমুর জ্বর হবে একবার। সে সময় আপনি খুব অসাধারণ দৃশ্য পাবেন। মিস করা চলবেনা ওটা। সেই দৃশ্যটা দিয়ে অনেক বড় একটা ঘটনা আপনি দেখতে পাবেন কিন্তু। ধোঁয়া বাবার সাথে দেখা হয়েছে আগে? ধোঁয়া বাবার দরবারে এলিতার সাথে ঘুরে আসতে পারেন। কেন যাবেন সেটা আর না বলি। শেষ দৃশ্যে আসি। মাজেদা খালার প্ল্যান আংশিক সফল। ডানাকাটা পরী হিমুর সাথেই আছে। তবে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে কেন সে? তাও হিমুর মেসে? এটা জানতে মন চাইছে? কিংবা জানতে ইচ্ছা করছে কেন জুতা সন্ত্রাসী হঠাৎ পীর হয়ে গেল? আপনার সব জিজ্ঞাসার উত্তর দিবে সেন্স অফ হিউমারে ভরা বইটা। হুমায়ূন স্যারের সিগনেচার স্টাইলে লেখা বই 'হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী।' ...... বইটা প্রথমবার পড়েই হাসতে হাসতে দিশেহারা হয়েছি। পুরো সময়ে অসাধারণ কিছু ব্যাপার চোখে পড়েছে। ভয়ানক সুন্দর একটা বই। তানিজের মত একটা ছোট বোনের অভাব যেমন ফিল করেছি তেমনি মাজেদা খালার মত একজনকেও শ্রদ্ধা করতে চেয়েছি পুরোটা সময়। দেখা করতে মন চেয়েছে আবুল কালামের মত পুলিশ অফিসারের সাথেও। সেই সাথে মন চেয়েছে ইছহাকের মত কারো সাথে দেখা সাক্ষাৎ হোক। হিমু সিরিজের প্রায় সব বইয়ের মতই এই বই আপনাকে হাসাবে। কিছু একটা শিক্ষা দিবে। কিন্তু সেই শিক্ষাটা আপনি ধরতে পারবেন না। ধরতে পারলেও পছন্দ হবেনা। বইটা একবার মনে হবে অর্থহীন। আবার কখনো এটা অসাধারণ। সবমিলিয়ে খুব ভাল একটা বই। বইটা খুব সম্ভবত আপনার পড়া উচিত।
No comments:
Post a Comment